একটি গোষ্ঠী ধর্মকে পুজি করে দেশকে অস্থিতিশীল করেতে চায়: ধর্ম প্রতিমন্ত্রী


editor প্রকাশের সময় : ০৫/০৪/২০২৩, ১১:১৩ অপরাহ্ণ /
একটি গোষ্ঠী ধর্মকে পুজি করে দেশকে অস্থিতিশীল করেতে চায়: ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

 নিজস্ব সংবাদদাতা নির্বাচন আসলেই একটি গোষ্ঠীর দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি বিশৃঙ্খল করে অস্থিতিথি পরিস্থিতি সৃষ্টির অপপ্রচেষ্ঠা করে। যারা দেশ জাতিও স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি, যে সকল কুচক্রী মহল জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে, এমনকি জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছে, দেশে গ্রেনেডের মতো বর্বরচিত হামলা চালিয়ে তারা এই মহলটি সাথে একাগ্রভাবে জড়িত। তারা ধর্মকে পুজি করে অপ রাজনীতি করতে চায়। ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম। বুধবার (৫ এপ্রিল) সকালে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধিনস্থ ইসলামি ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বৃদ্ধিকরণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় আন্তঃ ধর্মীয় সংলাপের প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান স্পষ্টই এসব কথা বলেন। নারায়ণগঞ্জের সুযোগ্য জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মো: ফরিদুল হক খান(এমপি)। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য একেএম সেলিম ওসমান। আন্তঃ ধর্মীয় সংলাপে অংশগ্রহণকারী নারায়ণগঞ্জ জেলার বিভিন্ন ধর্মের মানুষের উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালে মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ করতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ২০২০ সালের মধ্যেই তা করে দেখিয়েছেন। ২০৩১ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল দেশের পা ফেলবেন। সেটা ২০২২ সালের মধ্যেই পদ্মা সেতু, মেট্টোরেল এবং কর্নফুলি ট্যানেল নির্মাণের মধ্যদিয়ে উন্নত দেশে রুপান্তরিত করেছেন। পদ্মা সেতু থেকে বাংলাদেশের এখন দৈনিকয়ল ৩ কোটি টাকা আয়, বছরে যে আয় হয়, তা এক সময়কার মোট বাজেটের চেয়েও বেশি। বিগত ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার যে উন্নয়ন করেছে, সেই অগ্রযাত্রাকে কেউ যাতে রোধ করতে না পারে, সে দিকে সচেতন থাকতে হবে সকলকে। আমারা প্রত্যেকে একজন ভোটার,এ ভোটটি আমাদের আমানত। এই আমানত সঠিক প্রয়োগ করতে হবে। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল পিপিএম(বার) জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বাবু চন্দন শীল, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই, জেলার বিভিন্ন মসজিদের ইমামগণ, মন্দিরের পুরহিতসহ বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মের প্রতিনিধিরা সহ সাংবাদিকগন।