editor প্রকাশের সময় : ২৮/০২/২০২৩, ৭:০১ অপরাহ্ণ /

সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। জন্ম গ্রহনের সময় মহান সৃষ্টিকর্তা মানুষকে সৃষ্টি করেন একবারে নিষ্পাপ, নিষ্কলুষ রুপে। জন্মের পর থেকে শিশু বিস্ময়ে চোখ মেলে পৃথিবীর আলো দেখে, তার মা বাবা, তাকে ঘিরে থাকা মানুষজন, সামগ্রিক পরিবেশ থেকে সব বুঝতে শুরু করে। ধীরে ধীরে এ সব থেকেই তার প্রথম শিক্ষা গ্রহণ শুরু হয়। পরবর্তীতে পরিবার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বৃহত্তর পরিসরে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ লাভ করে। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা কোনো প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তবে শিক্ষা তা যেখানে যেভাবেই গ্রহণ করা হোক না কেন তাকে অবশ্যই হতে হয় সুশিক্ষা। এর ব্যতিক্রম হলে যা হয় তার উদাহরণ তে আমাদের চারপাশেই রয়েছে। তিনি রংপুর জেলা পীরগাছা উপজেলার কৈকুড়ী ইউনিয়নের সুবিদ গ্রামে বসবাস করেন।তিনি তাঁর স্বপ্ন পুরনে সব সময় লড়াই করে চলছেন। তিনি চান সব সময় মানব সেবায় নিয়োজিত থাকতে এবং অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থাকতে। তিনি এই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কে সামনে রেখে নিজ এলাকায় একটা জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও জনপ্রিয় ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত করেন। যায় নাম রেখেছেন “হেনা ডায়াগনস্টিক সেন্টার” ও “হেনা ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি”। তিনি তাঁর স্বপ্ন পুরনের লক্ষ্যে হাঁটি হাঁটি পা পা করে নিম্ন শিক্ষা স্তর থেকে উচ্চ শিক্ষা স্তর পর্যন্ত পৌঁছে গেছেন। তিনি তাঁর প্রাইমারি ও হাইস্কুল অতিক্রম করে ডিপ্লোমা অর্জন করে একের পর এক ধাপে ধাপে তাঁর শিক্ষা জীবন চলতে থাকে। তিনি বিএসসি ইন মাইক্রোবায়োলজি, এমএসসি ইন মাইক্রোবায়োলজি, এমপিএইচ ইন মাইক্রোবায়োলজি থেকে উচ্চ শিক্ষা অর্জন করেন। এর পরে তিনি তাঁর আরও স্বপ্ন পুরনের জন্য উচ্চ শিক্ষা পিএইচডি অর্জন করার জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তিনি বলেন, আমি সব সময় মানব সেবা করতে চাই, আমি সব সময় গরীব দুঃখী অসহায় মানুষের পাশে থাকতে চাই। এই অঙ্গিরাকে সামনে রেখে আমি একটা জনপ্রিয় ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও একটা জনপ্রিয় ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত করি।