নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ তারাব পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বিএম আতিকুর রহমান এর সহযোগী আমিনুল এখন নব্য বিএনপি’র টেক লাগিয়ে চাঁদাবাজি অভিযোগ উঠেছে।
তথ্য নিয়ে জানা যায়, উপজেলার তারাব পৌরসভার যুবদলের আহ্বায়ক আফজাল কবির এর সাথে আঁতাত করে সে নব্য বিএনপি’র টেক লাগিয়েছেন। এছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে তৎকালীন সরকারের পক্ষে স্ব-শরীরে উপস্থিত ছিলেন এবং ছাত্র জনতার ঘোর বিরোধী অবস্থান করেছিলেন। বিএনপি সহ বিভিন্ন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সুবিধায় ছাত্র হত্যা মামলা থেকে রেহাই পেয়েছেন।
৫ই আগষ্টের পরে আওয়ামী লীগ নেতা নিজের ভোলপাল্টিয়ে বিএনপি নেতাদের ছত্রছায়ায় হয়েছেন বিএনপি নেতা। বিএনপি’র পরিচয় দিয়ে পুর্বের পেশা তাঁরাব পৌরসভার বরাব,বিশ্বরোড,যাত্রামুড়া এলাকায় মাদক ব্যবসা,গাড়ি থেকে চাঁদাবাজি, ফিটিং বাজিতে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তাঁর সাথে যুক্ত হয়েছে তারাব পৌরসভা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জহিরুল ইসলাম।
এমতাবস্থায় বিএনপি’র তৃণমূল এবং ত্যাগি নেতা কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের দাবি এমন আওয়ামী লীগ নেতা যদি দলে যোগদান করে আবার পুর্বের অপকর্মে লিপ্ত হয়। তাহলে দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে, দলের সুনাম ক্ষুন্ন হবে।তাই এইসব সুবিধাবাদী দুষ্ট লোক থাকে সাবধান থাকতে হবে।কারন তারা সুযোগ সন্ধানী। দলের উর্ধ্বতন নেতাদের এই বিষয়ে নজর দিতে আহ্বান জানান
প্রতিবেদক এর নাম 
















