ঢাকা ০২:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মা-বাবর ইচ্ছা পূরণে হেলিকপ্টারে জন্মস্থানে অবতরণ প্রবাসির

  • প্রতিবেদক এর নাম
  • প্রকাশের সময় : ০৭:৩৯:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ২০৪ বার পড়া হয়েছে

মোঃ নজরুল ইসলাম খান, স্টাফ রিপোর্টার: হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের বুল্লা গ্রামের সৌদি প্রবাসি মোঃ হারুনুর রশিদ হারুন মা-বাবার ইচ্ছা পূরণ করতে সৌদি থেকে ঢাকা বিমানবন্দরে এসে সেখান থেকে মা-বাবাকে সাথে নিয়ে হেলিকপ্টার দিয়ে নিজ গ্রামে অবতরণ করেন। এতে করে তার পরিবারসহ এলাকার মানুষেরা তাকে সংবর্ধনা দেওয়ার জন্য আগে থেকেই হেলিকপ্টার অবতরণের জায়গায় অপেক্ষা করতে থাকেন। প্রবাসি হারুনুর রশিদ হারুনকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন আমার ইচ্ছা ছিল এবং আমার মা-বাবার ইচ্ছা পূরণ করতে তাদেরকে সাথে নিয়ে হেলিকপ্টার দিয়ে নিজ গ্রামে এসেছি। তার পিতা ধলাই মিয়া সর্দারকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন হেলিকপ্টার দিয়ে নিজ সন্তানকে নিয়ে আসতে পেরে খুবই আনন্দ লাগছে। এবং তিনি বলেন সমস্ত প্রবাসিরা যেন তাদের মা-বাবার ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন সে প্রত্যাশা করি।

খবর টি শেয়ার করুন :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Munna Khan

সর্বাধিক পঠিত

মতলব উত্তরে ছেংগারচর বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: চার দোকান পুড়ে ছাই

মা-বাবর ইচ্ছা পূরণে হেলিকপ্টারে জন্মস্থানে অবতরণ প্রবাসির

প্রকাশের সময় : ০৭:৩৯:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪

মোঃ নজরুল ইসলাম খান, স্টাফ রিপোর্টার: হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের বুল্লা গ্রামের সৌদি প্রবাসি মোঃ হারুনুর রশিদ হারুন মা-বাবার ইচ্ছা পূরণ করতে সৌদি থেকে ঢাকা বিমানবন্দরে এসে সেখান থেকে মা-বাবাকে সাথে নিয়ে হেলিকপ্টার দিয়ে নিজ গ্রামে অবতরণ করেন। এতে করে তার পরিবারসহ এলাকার মানুষেরা তাকে সংবর্ধনা দেওয়ার জন্য আগে থেকেই হেলিকপ্টার অবতরণের জায়গায় অপেক্ষা করতে থাকেন। প্রবাসি হারুনুর রশিদ হারুনকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন আমার ইচ্ছা ছিল এবং আমার মা-বাবার ইচ্ছা পূরণ করতে তাদেরকে সাথে নিয়ে হেলিকপ্টার দিয়ে নিজ গ্রামে এসেছি। তার পিতা ধলাই মিয়া সর্দারকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন হেলিকপ্টার দিয়ে নিজ সন্তানকে নিয়ে আসতে পেরে খুবই আনন্দ লাগছে। এবং তিনি বলেন সমস্ত প্রবাসিরা যেন তাদের মা-বাবার ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন সে প্রত্যাশা করি।