বন্দর নবীগঞ্জ ২৪ নং ওয়ার্ড এলাকায় অটোস্ট্যান্ড থেকে টোল আদায়ের নামে জমজমাট চাদাঁবাজি করছে বিএনপি নেতা মাসুদ রানা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় বন্দর নবীগঞ্জ থেকে কবিলের মোর পর্যন্ত সিএনজি স্ট্যান্ড এবং পার্কিং স্পট থেকে ইজারা গ্রহণ করেন। এই ইজারার টাকা তোলার জন্য নিয়োগ দিয়েছেন একাধিক কিশোর গ্যাং।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সিটি কর্পোরেশনের দেওয়া শর্তগুলোর বাইরেও তিনি অনৈতিকভাবে সিএনজি, অটো, মিশুক ভর্তি বাণিজ্যর অভিযোগ ওঠে অনুসন্ধানে আরো জানা যায় প্রতিটি সিএনজি অটো রিকশা ও মিশুকের আলাদা আলাদা লাইন খোলা হয় নতুন কোন গাড়ি ভর্তি হলে ইজারাদার নামধারী মাসুদ রানাকে দিতে হয় ভর্তি ফি বাবদ দিতে হয় ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধীক সাধারণ অটে মিশুক চালকরা ইজারাদার নামধারী মাসুদ রানার কাছে জিম্মি প্রায় চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে তাকে লাইন থেকে বের করে দেয়া হয় পাশাপাশি শারীরিক নির্যাতন চালানোর অভিযোগ পাওয়া যায়।
এই বিষয়ে মাসুদ রানার সাথে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, ‘ভাই সিটি কর্পোরেশন আমাকে কাগজ দিয়েছে। এর বাইরে আমি কোনো কিছু করি না তাই কারো কাছে কোনো জবাবদিহিতা দিতে হবে বলে আমি মনে করি না।’
খোজ খবর নিয়ে আরো জানা যায় যে, নবীগঞ্জ ফেরি ঘাটের রাসেলকে হাত করে বিএনপির মাসুদ রানা ফেরির গাড়িগুলোর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে শেখান থেকেও চাঁদাবাজির প্রমাণ মিলে
অনুসন্ধানে গিয়ে দেখা যায় সিএনজি থেকে টাকা তুলছে ইজারাদার মাসুদ রানার সহযোগি শাহজালাল আর অটো থেকে টাকা তুলে মসলদ্দিন।
একাদিক গাড়ি চালকদের অভিযোগ হচ্ছে, দেশকে স্বাধীন করতে পারলেও চাঁদাবাজি থেকে মুক্ত করতে পারেনি বাংলাদেশকে। চাঁদাবাজ আগেও ছিলো এখনো আছে শুধু দল পরিবর্তন হয়েছে। আমরা কিছু বলতে চাই না বললে আমাদের গাড়ি চালাতে অনেক অসুবিধা হবে।
আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে নারায়ণগঞ্জ বন্দর নবীগঞ্জে গাড়ি চালকদের। কথার আগেই নাকি হাত উঠে যায় মাসুদ রানার সন্ত্রাসী বাহিনীদের। চাঁদা না পেলে গাড়ি চালকদের মারধর করে গাড়ির চাবি রেখে দিচ্ছে মাসুদ রানার নিয়োগ দেওয়া যুবক ও কিশোর সন্ত্রাসীরা।