ঢাকা ০২:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অসহায় শরীফ পরিবার

  • প্রতিবেদক এর নাম
  • প্রকাশের সময় : ০৭:৪১:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

গত ০৩ বছর ধরে শরীফের উপর দিয়ে চলছে জবর-দখল খেলা// পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকী স্টাফ রিপোর্টার: মোঃ শরিফ উদ্দিন পরিবার নিয়ে তার নিজস্ব পৈত্রিক ভূমি পয়েন্ট ০.০০৫৯ জমিতে পৃথক বাড়ি ঘর বানিয়ে শান্তিতে বসবাস করে আসছিলো। শরিফ উদ্দিনের দাদা ময়মনসিংহ মহানগরে আকুয়া চৌরঙ্গী মোড়স্থ তার ০.০০০৩ শতাংশ ভূমি বেল এওয়াজ হেবা দলিল করে শরীফ সহ তার অন্যান্য ভাই-বোনদের মাঝে পয়েন্ট ০.০০৫৯ করে সমান ভাগে ভাগ করে দেয়। সেই সুবাদে শরীফ ও পয়েন্ট ০.০০৫৯ ভূমি প্রাপ্য হয়। লিখিত অভিযোগে জানাগেছে বিগত ১৬ বছর যাবত সাবেক সরকারের সময়ে কোন এক সময় শরীফ উদ্দিনের বড় ভাই আহাম্মদ আলীর প্রাপ্যাংশের অতিরিক্ত ভূমি ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার আব্দুর রহমানের ছেলে (৬০) বছর বয়সি মোঃ কামরুজ্জামানের কাছে বিক্রি করে দেয়। এখানে উল্লেখ থাকে যে, মোঃ কামরুজ্জামানের ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় খাগডহরে ও পৃথক একটি বাড়ি রয়েছে। অভিযোগে প্রকাশ এখানেই কামরুজ্জামানের চাতুর্য্যপূর্ন কৌশল ধরা পড়ে। কামরুজ্জানের কাছে বিক্রিকালিন সময় দলিল তার জমির চৌহদ্দি দক্ষিণে সুনির্দিষ্ট ভাবে চলাচলের রাস্তা উল্লেখ করা ছিল কিন্তু বায়না রেজিস্ট্রিকৃত মালিক মোঃ কামরুজ্জামান শরীফ উদ্দিনের চৌহদ্দী উত্তরে চলাচল করতে চায় যা সঙ্গত কারণেই শরীফ উদ্দীন বাধা প্রদান করে। কিন্তু দেখা যায় যেহেতু সাবেক সরকারের আমলে কোন জবাবদিহিতা ছিলোনা। এই সুযোগটি বায়না রেজিস্ট্রিকৃত মালিক মোঃ কামরুজ্জামান গ্রহন করে এবং কামরুজ্জামান শরীফ উদ্দিনের কোন বাধাই পাত্তা না দিয়ে শরীফ এবং তার পরিবারের উপর নির্বিচারে নানা রকম অত্যাচার, অনাচার করিতে থাকে। সেইসাথে শরীফ উদ্দিন এবং তার পরিবারের উপর প্রাননাশের হুমকি দিতে থাকে। কামরুজ্জামান যখন বেপরোয়া এবং অনঢ় অবস্থানে তখন উপায়ন্তর না দেখে শরীফ উদ্দিন মাননীয় আদালতে কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলা ময়মনসিংহের বিজ্ঞ সদর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে ২২৮/২২ সন অন্য প্রকার মোকদ্দমা দায়ের করেন। অভিযোগে প্রকাশ, শরীফ উদ্দিনের এই মামলা দায়েরের প্রশ্নে মোঃ কামরুজ্জামান ক্ষিপ্ত হয় সেই সাথে অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের জন্য শরীফ উদ্দিন এবং তার পরিবারকে জনপ্রকাশ্যে প্রাননাশের হুমকি দিতে থাকে। জানাগেছে মোঃ কামরুজ্জামানের এই বেপরোয়া ঔদ্ধ্যতে উদ্বিগ্ন হয়ে পরবর্তীতে বায়না রেজিষ্ট্রিকৃত মালিক সহ সংশ্লিষ্ট এলাকার কাউন্সিলর আপোষ-মীমাংসার প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে বলা হয় কামরুজ্জামান তার চৌহদ্দি দক্ষিন দিকেই চলাচল বা যাতায়ত করবে। এই শর্ত মোতাবেক মাননীয় আদালতে আপোষ নামা প্রদান করা হয়। এই প্রমানপত্রে উল্লেখিত আছে যে, তারা উভয়েই আপোষ মীমাংসা হয়ে বড় ভাই আহাম্মদ আলী ক্রেতা মোঃ কামরুজ্জামানকে শরীফ উদ্দিনের চৌহদ্দী উত্তরে উল্লেখ পূর্বক জমি সহ তার জমি দেখিয়ে সাফ কাওলা দলিল রেজিষ্ট্রি ও সম্পাদন করে দেয়। শরীফ উদ্দিন এই বিষয়টি জানতে পেরে তার পৃথক বাসায় বাউন্ডারি করে। এদিকে শরীফ উদ্দিনের বাউন্ডারির কথা জানতে পেরে মোঃ কামরুজ্জামান তার ক্যাডার বাহিনীর ছত্রছায়ায় থেকে বাউন্ডারি ওয়্যাল ভাঙ্গা শুরু করে। এই নারকীয় ঘটনা দেখে শরীফ উদ্দিনের ছেলে শেরহিন্দ উদ্দিন ভিডিও করতে থাকলে পুলিশ তার হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নেয় এবং শেরহিন্দ উদ্দিনকে হেনস্তা করে। জানা যায় পুলিশ পরে মোবাইলটি নিয়ে যায়। এবং পেক্ষাপট পরিবর্তনের পর নষ্ট মোবাইলটি ফেরত দিয়ে যায়। উল্লেখ্য শেরহিন্দ উদ্দিন ময়মনসিংহ ল্যাবরেটরী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনির শিক্ষার্থী।জানা গেছে এই ঘটনায় শরীফ উদ্দিন ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। ফলে সচেতন মহলের কাছে বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে দেখা দিয়েছে। এতে শরীফ উদ্দিন উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন এবং শরীফ মোঃ কামরুজ্জামানের দলিল বাতিলের জন্য জেলা ময়মনসিংহের বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করেন যার নং-২৭২/২৪। এই ঘটনায় কামরুজ্জামান আবারও বিক্ষুব্ধ হয়ে পলাতক থাকা অবস্থাতেই গত ১৬ জুলাই ২০২৪ রাত আটটার দিকে জমির ক্রেতা কামরুজ্জামানের ছেলে সজীব তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে শরীফ উদ্দিনের বাসায় জোর পূর্বক প্রবেশ করলে শরীফ উদ্দিন এর স্ত্রী ৯৯৯-এ ফোন করেন। পুলিশ শরীফ উদ্দিনকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে উদ্ধার করে খানায় নিয়ে আসে এবং অভিযোগ দায়ের করে কিন্তু কোন এফ আই আর না করে পুলিশ শরীফ উদ্দিনকে আবারও সময় ক্ষেপন করে। এদিকে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করে জানায় মোঃ কামরুজ্জামান সাবেক সরকারের আমলে এ হেন দুস্কর্ম নেই যা, সে করেনি। জানা গেছে মোঃ কামরুজ্জামান মূলতঃ একজন পলাতক আসামী এবং এখনও অনেক দুস্কর্মের আওয়ামীলীগ নেতা যারা এখন ওয়ারেন্ট ভূক্ত তাদের ছত্রছায়ায় থেকেই মোঃ কামরুজ্জামান গং অসহায় নম্র ভদ্র শরীফ উদ্দিনের জমি-জমা দখলের পায়তাড়া চালিয়ে যাচ্ছে যা তারা বিগত সময়ে বেপরোয়া সন্ত্রাসীদের পাশে থেকে এই রকমের দখলবাজি খুন গুমের অপচেষ্টা করেছে। শরীফ উদ্দিন ও তার পরিবার এখন ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের দিকে তাকিয়ে আছে এই দানব মোঃ কামরুজ্জামান গং এর বিরুদ্ধে আইনানুগ দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে সেই সাথে সংশ্লিষ্ট এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে এটাই বাদী শরীফ উদ্দিনের কামনা।

খবর টি শেয়ার করুন :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Munna Khan

সর্বাধিক পঠিত

মতলব উত্তরে ছেংগারচর বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: চার দোকান পুড়ে ছাই

অসহায় শরীফ পরিবার

প্রকাশের সময় : ০৭:৪১:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪

গত ০৩ বছর ধরে শরীফের উপর দিয়ে চলছে জবর-দখল খেলা// পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকী স্টাফ রিপোর্টার: মোঃ শরিফ উদ্দিন পরিবার নিয়ে তার নিজস্ব পৈত্রিক ভূমি পয়েন্ট ০.০০৫৯ জমিতে পৃথক বাড়ি ঘর বানিয়ে শান্তিতে বসবাস করে আসছিলো। শরিফ উদ্দিনের দাদা ময়মনসিংহ মহানগরে আকুয়া চৌরঙ্গী মোড়স্থ তার ০.০০০৩ শতাংশ ভূমি বেল এওয়াজ হেবা দলিল করে শরীফ সহ তার অন্যান্য ভাই-বোনদের মাঝে পয়েন্ট ০.০০৫৯ করে সমান ভাগে ভাগ করে দেয়। সেই সুবাদে শরীফ ও পয়েন্ট ০.০০৫৯ ভূমি প্রাপ্য হয়। লিখিত অভিযোগে জানাগেছে বিগত ১৬ বছর যাবত সাবেক সরকারের সময়ে কোন এক সময় শরীফ উদ্দিনের বড় ভাই আহাম্মদ আলীর প্রাপ্যাংশের অতিরিক্ত ভূমি ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার আব্দুর রহমানের ছেলে (৬০) বছর বয়সি মোঃ কামরুজ্জামানের কাছে বিক্রি করে দেয়। এখানে উল্লেখ থাকে যে, মোঃ কামরুজ্জামানের ময়মনসিংহ সদর উপজেলায় খাগডহরে ও পৃথক একটি বাড়ি রয়েছে। অভিযোগে প্রকাশ এখানেই কামরুজ্জামানের চাতুর্য্যপূর্ন কৌশল ধরা পড়ে। কামরুজ্জানের কাছে বিক্রিকালিন সময় দলিল তার জমির চৌহদ্দি দক্ষিণে সুনির্দিষ্ট ভাবে চলাচলের রাস্তা উল্লেখ করা ছিল কিন্তু বায়না রেজিস্ট্রিকৃত মালিক মোঃ কামরুজ্জামান শরীফ উদ্দিনের চৌহদ্দী উত্তরে চলাচল করতে চায় যা সঙ্গত কারণেই শরীফ উদ্দীন বাধা প্রদান করে। কিন্তু দেখা যায় যেহেতু সাবেক সরকারের আমলে কোন জবাবদিহিতা ছিলোনা। এই সুযোগটি বায়না রেজিস্ট্রিকৃত মালিক মোঃ কামরুজ্জামান গ্রহন করে এবং কামরুজ্জামান শরীফ উদ্দিনের কোন বাধাই পাত্তা না দিয়ে শরীফ এবং তার পরিবারের উপর নির্বিচারে নানা রকম অত্যাচার, অনাচার করিতে থাকে। সেইসাথে শরীফ উদ্দিন এবং তার পরিবারের উপর প্রাননাশের হুমকি দিতে থাকে। কামরুজ্জামান যখন বেপরোয়া এবং অনঢ় অবস্থানে তখন উপায়ন্তর না দেখে শরীফ উদ্দিন মাননীয় আদালতে কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে জেলা ময়মনসিংহের বিজ্ঞ সদর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে ২২৮/২২ সন অন্য প্রকার মোকদ্দমা দায়ের করেন। অভিযোগে প্রকাশ, শরীফ উদ্দিনের এই মামলা দায়েরের প্রশ্নে মোঃ কামরুজ্জামান ক্ষিপ্ত হয় সেই সাথে অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের জন্য শরীফ উদ্দিন এবং তার পরিবারকে জনপ্রকাশ্যে প্রাননাশের হুমকি দিতে থাকে। জানাগেছে মোঃ কামরুজ্জামানের এই বেপরোয়া ঔদ্ধ্যতে উদ্বিগ্ন হয়ে পরবর্তীতে বায়না রেজিষ্ট্রিকৃত মালিক সহ সংশ্লিষ্ট এলাকার কাউন্সিলর আপোষ-মীমাংসার প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে বলা হয় কামরুজ্জামান তার চৌহদ্দি দক্ষিন দিকেই চলাচল বা যাতায়ত করবে। এই শর্ত মোতাবেক মাননীয় আদালতে আপোষ নামা প্রদান করা হয়। এই প্রমানপত্রে উল্লেখিত আছে যে, তারা উভয়েই আপোষ মীমাংসা হয়ে বড় ভাই আহাম্মদ আলী ক্রেতা মোঃ কামরুজ্জামানকে শরীফ উদ্দিনের চৌহদ্দী উত্তরে উল্লেখ পূর্বক জমি সহ তার জমি দেখিয়ে সাফ কাওলা দলিল রেজিষ্ট্রি ও সম্পাদন করে দেয়। শরীফ উদ্দিন এই বিষয়টি জানতে পেরে তার পৃথক বাসায় বাউন্ডারি করে। এদিকে শরীফ উদ্দিনের বাউন্ডারির কথা জানতে পেরে মোঃ কামরুজ্জামান তার ক্যাডার বাহিনীর ছত্রছায়ায় থেকে বাউন্ডারি ওয়্যাল ভাঙ্গা শুরু করে। এই নারকীয় ঘটনা দেখে শরীফ উদ্দিনের ছেলে শেরহিন্দ উদ্দিন ভিডিও করতে থাকলে পুলিশ তার হাত থেকে মোবাইল কেড়ে নেয় এবং শেরহিন্দ উদ্দিনকে হেনস্তা করে। জানা যায় পুলিশ পরে মোবাইলটি নিয়ে যায়। এবং পেক্ষাপট পরিবর্তনের পর নষ্ট মোবাইলটি ফেরত দিয়ে যায়। উল্লেখ্য শেরহিন্দ উদ্দিন ময়মনসিংহ ল্যাবরেটরী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনির শিক্ষার্থী।জানা গেছে এই ঘটনায় শরীফ উদ্দিন ময়মনসিংহ কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। ফলে সচেতন মহলের কাছে বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে দেখা দিয়েছে। এতে শরীফ উদ্দিন উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন এবং শরীফ মোঃ কামরুজ্জামানের দলিল বাতিলের জন্য জেলা ময়মনসিংহের বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করেন যার নং-২৭২/২৪। এই ঘটনায় কামরুজ্জামান আবারও বিক্ষুব্ধ হয়ে পলাতক থাকা অবস্থাতেই গত ১৬ জুলাই ২০২৪ রাত আটটার দিকে জমির ক্রেতা কামরুজ্জামানের ছেলে সজীব তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে শরীফ উদ্দিনের বাসায় জোর পূর্বক প্রবেশ করলে শরীফ উদ্দিন এর স্ত্রী ৯৯৯-এ ফোন করেন। পুলিশ শরীফ উদ্দিনকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে উদ্ধার করে খানায় নিয়ে আসে এবং অভিযোগ দায়ের করে কিন্তু কোন এফ আই আর না করে পুলিশ শরীফ উদ্দিনকে আবারও সময় ক্ষেপন করে। এদিকে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করে জানায় মোঃ কামরুজ্জামান সাবেক সরকারের আমলে এ হেন দুস্কর্ম নেই যা, সে করেনি। জানা গেছে মোঃ কামরুজ্জামান মূলতঃ একজন পলাতক আসামী এবং এখনও অনেক দুস্কর্মের আওয়ামীলীগ নেতা যারা এখন ওয়ারেন্ট ভূক্ত তাদের ছত্রছায়ায় থেকেই মোঃ কামরুজ্জামান গং অসহায় নম্র ভদ্র শরীফ উদ্দিনের জমি-জমা দখলের পায়তাড়া চালিয়ে যাচ্ছে যা তারা বিগত সময়ে বেপরোয়া সন্ত্রাসীদের পাশে থেকে এই রকমের দখলবাজি খুন গুমের অপচেষ্টা করেছে। শরীফ উদ্দিন ও তার পরিবার এখন ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের দিকে তাকিয়ে আছে এই দানব মোঃ কামরুজ্জামান গং এর বিরুদ্ধে আইনানুগ দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে সেই সাথে সংশ্লিষ্ট এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে এটাই বাদী শরীফ উদ্দিনের কামনা।